অযথা আতঙ্ক ছড়াবেন না।
১).রেফ্রিজারেটরের ডিফ্রস্ট ট্রে, এসি মেসিন নির্গত জলধারণ পাত্র, বারান্দার ফুলের টব - কোথাও জল জমতে দেবেন না।
২).ওভারহেড ট্যাঙ্কের ঢাকনা যেন একটুও খোলা না থাকে।
৩).রাস্তায় ডাবের খোলা, ফেলে দেওয়া মাটির ভাঁড়, ফাটা টায়ার, ভাঙা বোতল ও অন্যান্য ফেলে দেওয়া পাত্র যেন পড়ে না থাকে সেদিকে লক্ষ রাখুন।
৪).চৌবাচ্চা বা বালতি, বাড়ির কোনো জায়গায় টানা যেন পাঁচ দিন জল জমা না থাকে সেদিকে খেয়াল রাখুন। প্রতি পাঁচ দিন অন্তর জমা জল ফেলে দিন।
৫).বাড়ির ড্রেনগুলিতে কেরোসিন তেল দিতে পারেন।
৬).দিনের বেলা, বিশেষ করে শিশু ও বৃদ্ধদের, ফুল হাতা জামা, পা ঢাকা পোষাক ও মোজা পরাতে ভুলবেন না।
৭).রাতে মশারি ব্যবহার করুন।
৮). স্থানীয় প্রশাসন পূর্ণাঙ্গ মশা ও মশার শূককীট নাশক ব্যবহার করছে কিনা নজর রাখুন।
৯). পৌরসভাগুলির অবিলম্বে মেডিক্যাল এন্টোমোলোজিস্ট ও ইনসেক্ট কালেক্টর নিয়োগ করে শহরে মশার আঁতুর ঘরগুলি চিহ্নিত করা দরকার। সে বিষয়ে জনমত গড়ে তুলুন।
১০). জ্বর হলে প্যারাসিটামল ছাড়া অন্য ওষুধ খাবেন না। সঙ্গে প্রচুর জল খান। সর্বোপরি দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
১).রেফ্রিজারেটরের ডিফ্রস্ট ট্রে, এসি মেসিন নির্গত জলধারণ পাত্র, বারান্দার ফুলের টব - কোথাও জল জমতে দেবেন না।
২).ওভারহেড ট্যাঙ্কের ঢাকনা যেন একটুও খোলা না থাকে।
৩).রাস্তায় ডাবের খোলা, ফেলে দেওয়া মাটির ভাঁড়, ফাটা টায়ার, ভাঙা বোতল ও অন্যান্য ফেলে দেওয়া পাত্র যেন পড়ে না থাকে সেদিকে লক্ষ রাখুন।
৪).চৌবাচ্চা বা বালতি, বাড়ির কোনো জায়গায় টানা যেন পাঁচ দিন জল জমা না থাকে সেদিকে খেয়াল রাখুন। প্রতি পাঁচ দিন অন্তর জমা জল ফেলে দিন।
৫).বাড়ির ড্রেনগুলিতে কেরোসিন তেল দিতে পারেন।
৬).দিনের বেলা, বিশেষ করে শিশু ও বৃদ্ধদের, ফুল হাতা জামা, পা ঢাকা পোষাক ও মোজা পরাতে ভুলবেন না।
৭).রাতে মশারি ব্যবহার করুন।
৮). স্থানীয় প্রশাসন পূর্ণাঙ্গ মশা ও মশার শূককীট নাশক ব্যবহার করছে কিনা নজর রাখুন।
৯). পৌরসভাগুলির অবিলম্বে মেডিক্যাল এন্টোমোলোজিস্ট ও ইনসেক্ট কালেক্টর নিয়োগ করে শহরে মশার আঁতুর ঘরগুলি চিহ্নিত করা দরকার। সে বিষয়ে জনমত গড়ে তুলুন।
১০). জ্বর হলে প্যারাসিটামল ছাড়া অন্য ওষুধ খাবেন না। সঙ্গে প্রচুর জল খান। সর্বোপরি দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
[Courtesy: Basab Basak]
No comments:
Post a Comment